ছবি- সংগৃহীত
আয়ুর্বেদ ও অন্য ঐতিহ্যগত চিকিৎসা পদ্ধতিগুলোর ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়াতে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন ঢাকায় ভারতের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার পাওয়ান বাধে। এসময় তিনি ঐতিহ্যগত চিকিৎসা ক্ষেত্রে সহযোগিতা ও জ্ঞান বিনিময়ের গুরুত্বের ওপর জোর দেন।
মঙ্গলবার গুলশানের ভারতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে নবম আয়ুর্বেদ দিবস উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ভারতীয় হাইকমিশনের ইন্দিরা গান্ধী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র (আইজিসিসি)।
এবার দিবসটির মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘বিশ্বস্বাস্থ্যের জন্য আয়ুর্বেদ উদ্ভাবন’। অনুষ্ঠানে আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ, গবেষক, শিক্ষার্থী, ওষুধ শিল্পের প্রতিনিধিসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
আইজিসিসি’র পরিচালক ও হাই কমিশনের প্রথম সচিব (রাজনীতি ও সংস্কৃতি) অ্যান ম্যারি জর্জের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের অধ্যাপক ড. সীতেশ চন্দ্র বাছার, ঢাকার আয়ুর্বেদিক রিসার্চ সেন্টার ফর মাস্কুলোস্কেলেটাল ডিসঅর্ডারের প্রধান গবেষক মোখলেসুর রহমান, হামদর্দ বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন ও ভারত সরকারের আয়ুষ মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রতিষ্ঠিত হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক চেয়ার ড. মুনাওয়ার হুসেন কাজমি আয়ুর্বেদের বর্তমান প্রাসঙ্গিকতা সম্পর্কে তাদের দর্শন ব্যক্ত করেন।
আলোচনা শেষে ছিল বিশিষ্ট সেতার বাদক এবাদুল হক সৈকতের সঙ্গীত পরিবেশনা। বাংলাদেশে প্রাপ্ত বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক পণ্য ও সেবার প্রদর্শনী স্টলগুলোও ছিল এ সন্ধ্যার বিশেষ আকর্ষণ।